এই কাজটি অত্যন্ত ধীর গতি সম্পন্ন একটি কাজ যার মাধ্যমে আমাদের এটি আশা করা ভুল
হবে যে আমরা অল্প সময়ে কাজ করে অধিক পরিমাণে টাকা উপার্জন করতে পারব। যা আমাদের
জন্য একটি বোকামি হবে। আমাদের উচিত কাজ করা এবং এটিকে একটি অবসর সময়ের সাইড
ইনকাম হিসেবে বিবেচনা করা।
কিভাবে বিকাশের মাধ্যমে সহজে পেমেন্ট নেওয়া সম্ভব
এক্ষেত্রে আমাদের একটি একাউন্ট খোলা জরুরি। প্রথমে অ্যাকাউন্ট খুলে
ওয়েবসাইটে লগইন করে এড দেখে ইনকাম করে বিকাশ বা নগদ এর মাধ্যমে
সহজে ইনকাম করা সম্ভব। কিন্তু ইনকামের পরিমাণটি অত্যন্ত ক্ষুদ্র
হওয়ার কারণে এটি আমাদের প্রধান ইনকাম সোর্স হিসেবে গ্রহণ করা যাবে না।
এই ওয়েবসাইটে কাজ করা ফলে আমরা দিনে ২০ থেকে ৩০ টাকা এবং মাসে ৫০০ থেকে ৬০০
টাকার মতো ইনকাম করতে সক্ষম হতে পারি। কিন্তু এই পরিমাণ অর্থ আমাদের মাসিক
চাহিদা পূরণ করতে কখনোই যথেষ্ট নয়। সে ক্ষেত্রে আমাদের কাজের ফাঁকা সময়ে
সেকেন্ডারি ইনকাম হিসেবে এই কাজটি বেছে নিতে পারি।
আরো পড়ুন:
AI এর সুফল ও কুফল
এড দেখে টাকা ইনকামের সুবিধা
এড দেখে ইনকাম করার জন্য আমাদের খুব একটি কষ্ট করার কোনই প্রয়োজন
নেই। আমাদের কাছে যদি একটি স্মার্টফোন বা
ডেক্সটপ বা ল্যাপটপ থাকে তাহলে খুব সহজেই এই পন্থায় ইনকাম করা
সম্ভব। এক্ষেত্রে আমরা ঘরে বসে কোন কায়িক পরিশ্রম ছাড়াই কাজ
করতে পারব।
বর্তমান বিশ্বটি আধুনিক বিশ্ব। বর্তমান বিশ্বে হার্ডওয়ার্কের চেয়ে স্মার্ট
ওয়ার্ক কে অর্থাৎ শারীরিক পরিশ্রমের চেয়ে মানসিক পরিশ্রমকে বেশি প্রাধান্য
দেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে আমরা যত স্মার্ট ওয়ার্ক করতে পারবো, তত বর্তমান
বিশ্বে এগিয়ে যেতে পারবো। সেক্ষেত্রে আমাদের তেমন পরিশ্রমের কোন প্রয়োজনই নেই
দিনে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক এড দেখার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ঘরে
বসে ইনকাম করতে পারব।
নির্দিষ্ট পরিমাণ সেই অর্থটি আমরা বিকাশ, রকেট, নগদ এর মাধ্যমে সহজেই উইথড্র
করতে পারব এক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ইনকাম করার পর আমরা বিকাশে
উইথড্র করার অ্যাক্সেসটি পেয়ে থাকবো। কারণ প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটেরই একটি
নীতিমালা বা ট্রাম্পস এন্ড কন্ডিশন রয়েছে সেগুলো ফলো করে কাজ করতে পারলে আমরা
খুব সহজে ইনকাম করতে পারব।
মানি ক্যাশ অ্যাপ থেকে এড দেখে ইনকাম
মানি ক্যাশ হলো একটি অ্যাপ যার মাধ্যমে আমরা সহজে এড দেখে ইনকাম করতে
পারব। সে ক্ষেত্রে আমাদের প্রথমে গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে মানি ক্যাশ
অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। তারপর সেখানে একটি অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট
করার মাধ্যমে আমরা সেখানে লগইন করতে পারব তারপর সেখানে প্রতিদিন
একটি ডেইলি রিওয়ার্ড ও অল্প সংখ্যক এড দেখতে পারব।
এই এড গুলো সাধারণত মানি ক্যাশ অ্যাপসের অথরিটি দ্বারা পরিচালিত। তারা প্রতিদিন
বাছাই করে নানা ধরনের ওয়েবসাইট এড নির্বাচন করে দিবে। যা প্রতিনিয়ত দেখার পরে
একটি স্বল্প সংখ্যক পয়েন্ট আমাদের একাউন্টে প্রতিনিয়ত অ্যাড হতে থাকবে এবং
সেই পয়েন্টগুলো আমরা বিকাশ পেপেল ও রকেটের মাধ্যমে টাকার দ্বারা এক্সচেঞ্জ করে
উইথ ড্র করতে পারব।
এই মানি ক্যাশ অ্যাপসটি দ্বারা ইনকাম করা অত্যন্ত সহজ এবং পরিশ্রমহীন একটি কাজ।
দিনে কিছু সংখ্যক সময় এই অ্যাপস এর পিছে ব্যয় করে মাসে একটি স্বল্পসংখ্যক
টাকা আমরা বিকাশের মাধ্যমে বা যেকোনো সহজলভ্য মেথডের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারব।
আরো পড়ুন: বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
ক্যাশ অ্যাপ ও হ্যামস্টার থেকে ইনকাম
অ্যাড দেখে ইনকাম বা মাইনিং করার মাধ্যমে ইনকাম এর জন্য ক্যাশ অ্যাপ ও
হ্যামস্টার একটি অন্যতম অপশন। এক্ষেত্রে আমাদের একটি অ্যাকাউন্ট খুলে
সেখানে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড ইত্যাদি সঠিকভাবে দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট
করতে হয় এবং প্রতিদিন সেই একাউন্টে ঢুকে কিছু ডেইলি
রিওয়ার্ডস এবং ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ফোনে অটো মাইনিং অন করার
মাধ্যমে আমরা প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক কয়েন বা পয়েন্ট জমা
করতে পারি।
এই পয়েন্টগুলো দিয়ে একটি নির্দিষ্ট সময় পর যখন অথরিটি কয়েন গুলো এক্সচেঞ্জ
করে টাকায় কনভার্ট করে তখন বিভিন্ন থার্ড পার্টি ওয়ালেট বা বিকাশ বা নগদ এর
মাধ্যমে আমরা টাকাটি উইথড্র করতে পারি। সে ক্ষেত্রে খুব একটা সময় বা শ্রমের
প্রয়োজন হয় না প্রয়োজন শুধু একটি স্মার্টফোন বা একটি স্মার্ট ডিভাইস ও
ইন্টারনেট সংযোগের।
ক্যাশ অ্যাপ ও হ্যামস্টার কোথায় ব্যবহার করতে হয়
ক্যাশ অ্যাপ ও হ্যামস্টার কোন এপিকে অ্যাপ্লিকেশন নয়। এটি google
প্লে স্টোর বা অন্য কোন থার্ড পার্টি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোডের
প্রয়োজন হয় না। সে ক্ষেত্রে শুধু দরকার টেলিগ্রামের
মধ্যে ইনবিল্ড একটি ওয়েবসাইট যা প্রতিদিন লগইনের ফলে একটি
নির্দিষ্ট পরিমাণ কয়েন আমাদের উপহার দিয়ে থাকে।
এছাড়াও এমন অনেক টেলিগ্রাম ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে অ্যাড দেখে বা মাইনিং
করার মাধ্যমে আমরা ইনকাম করতে পারি। মাঝে মধ্যে কিছু ওয়েবসাইট তাদের
পয়েন্টগুলো ইকারেন্সি হিসেবে লঞ্চ করে সেক্ষেত্রে একটি থার্ড পার্টি ওয়ালেটের
মাধ্যমে কয়েন গুলো রিসিভ করে বাইন্যান্স এর মাধ্যমে উইথ ড্র করতে পারব।
Swagbucks থেকে এডের মাধ্যমে ইনকাম
অ্যাড দেখে ইনকাম করার জন্য Swagbucks একটি অন্যতম অ্যাপ। সাধারণত
এটি থেকে খুব সহজে ইনকাম করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে
প্রতিদিন লগইন করে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন ও ভিডিও দেখার মাধ্যমে আমাদের
Swagbucks থেকে একটি Swagbucks পয়েন্ট বা
SB কয়েন দিয়ে থাকে।
এই অ্যাপসের সবচেয়ে ভালো দিক হলো আমরা এই পয়েন্টগুলো টাকায় কনভার্ট করে
PayPal এর মাধ্যমে ও উইথড্র করতে পারব। কিন্তু এই অ্যাপের থেকে আমরা যে পরিমাণ
অর্থ ইনকাম করতে পারব তা একটি সাধারণ মানুষের জন্য যথেষ্ট নয় এবং পুরো মাস
চালানোর মতো নির্ভরযোগ্য অ্যাপ এটি নয়। সেক্ষেত্রে এই অ্যাপ থেকে যা ইনকাম হবে
তা সেকেন্ডারি ইনকাম সোর্স হিসেবে আমাদের গ্রহণ করা উচিত।
এই অ্যাপ থেকে বিজ্ঞাপন দেখে আমরা Swagbucks পয়েন্ট ইনকাম করতে পারি সাধারণত
এই বিজ্ঞাপন গুলো বিনোদন, ফ্যাশন, স্বাস্থ্য ও খেলাধুলা রিলেটেড হয়ে থাকে।
এছাড়াও বিভিন্ন কুইজের উত্তর দেওয়ার মাধ্যমে পয়েন্টগুলো অর্জন করা সম্ভব।
মোট ৫০০ Swagbucks পয়েন্ট জমানোর পর PayPal থেকে মানি এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে
টাকা উইথ ড্র নেওয়া সম্ভব।
স্লাইডজয় অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম
স্লাইড জয় হল একটি মোবাইল এপিকে যা গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে ফেসবুক,
গুগল বা যে কোন সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টের সাথে লিংক করে ফ্লাইট জয়ের একাউন্ট
খোলা সম্ভব। এক্ষেত্রে ফেসবুক দ্বারা লিঙ্ক করা অধিক সুবিধা জনক হয়ে
থাকে। এই অ্যাপ থেকে বিজ্ঞাপন দেখে এবং বিশেষ কিছু রিওয়ার্ড এর মাধ্যমে
ইনকাম করা যায় এবং কোন সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টের সাথে লিংক করলে অধিক
রিওয়ার্ডস পাওয়া সম্ভব।
স্লাইড জয় ব্যবহার করে মাসিক ৫ থেকে ১০ ডলার ইনকাম করা সম্ভব যদি এই অ্যাপ এ
প্রতিনিয়ত কাজ করা হয়। এই অ্যাপ এ প্রতি ১০০০ কয়েনে এক ডলার হিসেবে গণ্য করা
হয়। এই অ্যাপ থেকে আমরা PayPal স্কয়ার ক্যাশ এর মাধ্যমেও টাকা তুলতে পারব।
কিন্তু এই এপিকে তে একটি সমস্যা রয়েছে। এই অ্যাপ থেকে বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে
টাকা উইথ ড্র করতে চাইলে বাংলাদেশ একটি স্বল্প পরিমাণ চাট কেটে নেওয়া হয় সে
ক্ষেত্রে দেশের অভ্যন্তরীণ ক্যাশ রিসিভ অ্যাপ ব্যবহার না করে ইন্টারন্যাশনাল
অ্যাপ যেমন PayPal ইউজ করা উত্তম বলে আমি মনে করি।
ট্যাপ ক্যাশ রিওয়ার্ড থেকে এডের মাধ্যমে টাকা ইনকাম
ট্যাপ ক্যাশ রিওয়ার্ড হলো একদম সহজ একটি অ্যাপ যার মাধ্যমে অল্প সময়ে আপনি
অধিক পরিমাণে পয়েন্ট জমাতে পারবেন। এখানে কাজগুলো হলো এড দেখা, ছোট ছোট
অ্যাপ ডাউনলোড করা এবং কিছুক্ষণ ব্যবহার করে তার ডিলিট করে দেওয়া, বিভিন্ন
ধরনের কুইজ ও ছোটখাটো প্রশ্নের উত্তর দেওয়া।
এই অ্যাপটি আপনারা গুগল প্লে স্টোর থেকে পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে ডাউনলোড করে
"Watch AD" নামে একটি সেকশন থেকে আপনারা প্রতিদিন এড দেখতে পারবেন এবং এই
অ্যাপসে কোন এড লিমিট নেই আপনি যতগুলো ইচ্ছা অ্যাড দেখে পয়েন্ট কালেক্ট করতে
পারবেন এবং বেশি সংখ্যক পয়েন্ট কালেক্ট করতে চাইলে ওয়েবসাইট রেকমেন্ডের
বিভিন্ন অ্যাপ ডাউনলোড করে কিছুক্ষণ ব্যবহার করে তা ডিলিট করে দিতে হবে এবং
আপনার রেফার কোড অন্যকে শেয়ার করে তাকে ইনভাইট করার মাধ্যমে রেফারেল বোনাস
পেয়ে থাকবেন।
একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট কালেক্ট করার পর আমরা তা PayPal অথবা সরাসরি
দেশীয় মানি রিসিভ অ্যাপ যেমন বিকাশ বা নগদ এর মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারব।
এক্ষেত্রে প্রত্যেক এক্সচেঞ্জ এর সময় (৫-১০%) এক্সচেঞ্জ ফি তারা কেটে নিতে
পারে। এই অ্যাপ এ কাজ করলে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব কিন্তু এই অ্যাপে ধৈর্য
নিয়ে কাজ করা দরকার প্রতিনিয়ত এই অ্যাপে কাজ করলে একটি ভালো পরিমাণ টাকা আমরা
মাসে ইনকাম করতে পারব।
আরো পড়ুন: নতুন গুগল অ্যাকাউন্ট ও অ্যাডভান্স সুরক্ষা অন পদ্ধতি
গিফট পান্ডা থেকে Ad দেখার মাধ্যমে ইনকাম
অ্যাড দেখে টাকা ইনকাম করার মত অনেক ওয়েবসাইট কিংবা এপ্স
রয়েছে। গিফট পান্ডা ও তেমনি এড দেখে টাকা ইনকাম করার মত একটি
অ্যাপ। এই অ্যাপের টাকা ইনকাম করতে বিজ্ঞাপন দেখা ও অ্যাপ ডাউনলোড ও কুইজ
এর উত্তর দিতে হয়। যার ফলে এখানে পয়েন্ট জমা হতে থাকে এবং সেই
পয়েন্টগুলো দিয়ে পরবর্তীতে টাকা কিংবা google গিফট কার্ড এ রূপান্তর করা
যায়।
যেভাবে কয়েন কালেক্ট করতে হবে
-
সর্বপ্রথম গুগল প্লে স্টোর থেকে বা অ্যাপ স্টোর থেকে গিফট পান্ডা অ্যাপটি
ডাউনলোড করতে হবে এবং সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট যেমন ফেসবুক অথবা গুগল
একাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করতে হবে।
-
অ্যাকাউন্টে ঢুকে "Earn Rewards" ও "Watch Ads" সেখানে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের
বিজ্ঞাপন দেখতে হবে।
-
প্রতিদিন বিজ্ঞাপন দেখার পর আপনাদের কিছু সংখ্যক গিফট পান্ডা কয়েন দেওয়া
হবে যা আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হতে থাকবে।
- বিভিন্ন ধরনের কুইজের উত্তর দিতে হবে।
- নতুন অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে এবং তা ব্যবহার করতে হবে।
- অন্যকে রেফার করার মাধ্যমে গিফট পান্ডা ব্যবহার করাতে হবে।
যেভাবে পেমেন্ট উইথড্র করতে হবে
গিফট পান্ডা থেকে সরাসরি বিকাশ বা নগদের টাকা উইথড্র করা যায় না এক্ষেত্রে
আমাদের PayPal ব্যবহার করতে হয় এছাড়া আমরা গিফট কার্ড কেনার মাধ্যমে
টাকা উইথড্র করতে পারি। এছাড়াও বিভিন্ন থার্ড পার্টি ওয়ালেট ব্যবহার
করে প্রথমে সেই কয়েন গুলো ওয়ালেটে ট্রান্সফার করতে হয় এবং সেই কারেন্সি
গুলো বাইন্যান্সের মাধ্যমে টাকা এক্সচেঞ্জ করে বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে টাকা
উইথড্র করতে হয়।
সে ক্ষেত্রে যদি PayPal এ টাকা রিসিভ করতে চায় সে ক্ষেত্রে আমাদের একটি
PayPalএকাউন্টের দরকার হবে। বিদেশি গুগল একাউন্ট (যেহেতু বর্তমানে বাংলাদেশে
পেপালের বৈধতা নেই সে ক্ষেত্রে বিদেশি ইমেইল ব্যবহার করতে হবে) ব্যবহার করে
PayPal একাউন্ট খুলে সেখানে মানে এক্সচেঞ্জ করে সেখান থেকে আমরা টাকা বিকাশ
বা নগদে নিতে পারব।
সর্বশেষ মন্তব্য: এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট ২০২৫
এই ব্লগে আমরা নানারকম ওয়েবসাইট বা apps এর সাথে পরিচিত হলাম। সবগুলোই
অনলাইনে ইনকাম করার অ্যাপস অথবা ওয়েবসাইট। কিন্তু সবগুলো ওয়েবসাইটে কাজ
করতে হলে আমাদের প্রয়োজন ধৈর্য এবং একাগ্রতা। সকল কাজের জন্যই প্রয়োজন
নিষ্ঠা ও একাগ্রতা।
সকল ওয়েবসাইটে কাজ করে আমরা স্বল্প পরিমাণ ইনকাম করলেও তা আমাদের সাইট ইনকাম
হিসেবে যথেষ্ট। সেজন্য আমাদের সকলকে এই কাজগুলো প্রধান বা মেইন ইনকাম সোর্স
হিসেবে বেছে না নিয়ে সাইড ইনকাম হিসেবে বেছে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া উচিত। তাহলে
আমরা স্বাবলম্বী হতে পারব।
উদ্যোক্তা ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url