ই-কারেন্সি

ইকারেন্সি হল সেই কারেন্সি যেটা সাধারণত আমরা আধুনিক মাধ্যমে লেনদেন করে থাকি। ই-কারেন্সি অর্থাৎ ইলেকট্রনিক কারেন্সি হলো এমন একটি কারেন্সি যে কারেন্সির ওপর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অতপ্রতভাবে নির্ভরশীল হয়ে উঠবে। বর্তমান বিশ্বে ই-কারেন্সি এর চাহিদা ব্যাপক। মানুষ বিভিন্ন কাজে টাকা বা পয়সা ব্যবহার না করে ই-কারেন্সি ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশের চলমানরত ইকারেন্সি হলো বিকাশ,রকেট ,নগদ, উপায় ইত্যাদি। এই সকল পেমেন্ট মেথড দিয়ে বাংলাদেশের মানুষজন শুধু বাংলাদেশ এবং কিছু সংখ্যক বিদেশি কোম্পানি থেকে এ কারেন্সি লেনদেন করে। কিন্তু এছাড়াও বিশ্বে বিভিন্ন ধরনেরই কারেন্সি রয়েছে যেমন: ১. বিটকয়েন  ২. ইথারাম কয়েন ৩.  ৪.  ইত্যাদি এগুলো বিভিন্ন দেশে বৈধতা পেলেও বাংলাদেশে এখনো বৈধ হয়ে ওঠেনি। এই সকল ই-কারেন্সির দাম ব্যাপক। এদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ই কারেন্সি হল বিটকয়েন। এই বিটকয়েন কারেন্সি সাধারণত মাইনিং বিভিন্ন ওয়েবসাইটে মাইনিং এর মাধ্যমে পাওয়া যায়। এই বিটকয়েনের মূল্য ব্যাপক। একটি বিটকয়েনের মূল্য বাংলাদেশি টাকায় ১ কোটি ৩৪ লক্ষ ৭২ হাজার ৬৮২ টাকা ( স্থির নয় )। বর্তমান বাজারে মানুষ এই ধরনের ই-কারেন্সি বাইনান্স বা নানা ধরনের ডুয়েল কারেন্সি এক্সচেঞ্জার অ্যাপের মাধ্যমে এক্সচেঞ্জ করে ব্যবহার করে থাকে।



বর্তমানে বাংলাদেশও ই-কারেন্সি অর্থাৎ ইলেকট্রনিক কারেন্সি এর ব্যবহার বা প্রচলন বাড়িয়ে দিয়েছে বিভিন্ন ধরনের মাস্টার কার্ড বা ডুয়েল কারেন্সি কার্ড ব্যবহার করে মানুষ কার্ডের মাধ্যমে সহজে লেনদেন করছে এতে মানুষ যেমন হয়ে উঠছে আধুনিক তেমনি ভাবে নিজের সম্পর্কে করে তুলছে নিরাপদ। কিকারেন্সির ব্যবহার আমাদের নানাভাবে উন্নত করে তুলছে টাকা পয়সা ইত্যাদির বহনের ঝামেলা থেকে আমাদের করে তুলছে উন্নত এবং আধুনিক। বাংলাদেশে বহুল ব্যবহৃত ই-কারেন্সি হল বিকাশ। ইকারেন্সি ব্যবহারের ফলে আমরা বাড়তি ঝামেলা থেকে মুক্তি পাচ্ছি। এবং আমরা গতিশীলভাবে উন্নত জাতি হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলছি। তাই আমাদের জীবনে ইকারেন্সির প্রয়োজন ব্যাপক।

আরো পড়ুন: AI এর সুফল ও কুফল

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

উদ্যোক্তা ওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url